নতুন কোম্পানির মূলধন হবে ৫০০ কোটি টাকা
শেয়ারবাজারে লেনদেন নিষ্পত্তির জন্য আলাদা যে কোম্পানি গঠিত হতে যাচ্ছে, তার পরিশোধিত মূলধন প্রস্তাব করা হয়েছে ৫০০ কোটি টাকা। ক্লিয়ারিং অ্যান্ড সেটেলমেন্ট কোম্পানি নামে আলাদা এ কোম্পানি গঠনের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে এ-সংক্রান্ত একটি খসড়া আইনও তৈরি করা হয়েছে। তা থেকেই কোম্পানিটির গঠন ও মূলধন-সংক্রান্ত তথ্য পাওয়া গেছে।
গত ৬ অক্টোবর পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) এ-সংক্রান্ত খসড়া আইনটি অনুমোদন করেছে। খসড়া আইনে বলা হয়েছে, নতুন কোম্পানির মালিকানার সর্বোচ্চ ৭০ শতাংশ দুই স্টক এক্সচেঞ্জ মিলে ধারণ করতে পারবে। আর নতুন গঠিত কোম্পানিটির বাণিজ্যিক কার্যক্রম শুরুর তিন মাসের মধ্যে দুই স্টক এক্সচেঞ্জকে লেনদেন নিষ্পত্তি কার্যক্রম গুটিয়ে নিতে হবে। পাশাপাশি দুই স্টক এক্সচেঞ্জের লেনদেন নিষ্পত্তির সুরক্ষা তহবিলও নতুন কোম্পানিতে স্থানান্তরিত হবে। বর্তমানে দুই স্টক এক্সচেঞ্জের কাছে সম্মিলিতভাবে এ তহবিলের জন্য প্রায় ১৫০ কোটি টাকা সংরক্ষিত রয়েছে।
শেয়ারবাজারে লেনদেন নিষ্পত্তির জন্য আলাদা যে কোম্পানি গঠিত হতে যাচ্ছে, তার পরিশোধিত মূলধন প্রস্তাব করা হয়েছে ৫০০ কোটি টাকা। ক্লিয়ারিং অ্যান্ড সেটেলমেন্ট কোম্পানি নামে আলাদা এ কোম্পানি গঠনের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে এ-সংক্রান্ত একটি খসড়া আইনও তৈরি করা হয়েছে। তা থেকেই কোম্পানিটির গঠন ও মূলধন-সংক্রান্ত তথ্য পাওয়া গেছে।
গত ৬ অক্টোবর পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) এ-সংক্রান্ত খসড়া আইনটি অনুমোদন করেছে। খসড়া আইনে বলা হয়েছে, নতুন কোম্পানির মালিকানার সর্বোচ্চ ৭০ শতাংশ দুই স্টক এক্সচেঞ্জ মিলে ধারণ করতে পারবে। আর নতুন গঠিত কোম্পানিটির বাণিজ্যিক কার্যক্রম শুরুর তিন মাসের মধ্যে দুই স্টক এক্সচেঞ্জকে লেনদেন নিষ্পত্তি কার্যক্রম গুটিয়ে নিতে হবে। পাশাপাশি দুই স্টক এক্সচেঞ্জের লেনদেন নিষ্পত্তির সুরক্ষা তহবিলও নতুন কোম্পানিতে স্থানান্তরিত হবে। বর্তমানে দুই স্টক এক্সচেঞ্জের কাছে সম্মিলিতভাবে এ তহবিলের জন্য প্রায় ১৫০ কোটি টাকা সংরক্ষিত রয়েছে।
No comments:
Post a Comment